দিল্লিতে কৃষক-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধী বললেন হিংসা সমাধান নয়, হিংসাত্মক কার্য়কলাপে আদসে কৃষক আন্দোলনের ক্ষতি হতে পারে বলে মত বহু বিরোধী রাজনীতিক ও সমাজ কর্মীদের।
দিল্লিতে ধুন্ধুমার। কৃষকদের ট্র্যাক্টর র্যালি ঘিরে রক্তাক্ত রাজধানীর রাজপথ। নিহত এক কৃষক। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর টুইটবার্তা, ‘হিংসা কোনও সমস্যারই সমাধান নয়। কেউ আহত মানে আমাদের দেশেরই ক্ষতি। দেশের স্বার্থে কেন্দ্র কৃষকস্বার্থ বিরোধী আইন বাতিল করুক।’
হিংসাত্মক কার্য়কলাপে আদসে কৃষক আন্দোলনের ক্ষতি হতে পারে বলে মত বহু বিরোধী রাজনীতিক ও সমাজ কর্মীদের।
দিল্লিতে ধুন্ধুমার। কৃষকদের ট্র্যাক্টর র্যালি ঘিরে রক্তাক্ত রাজধানীর রাজপথ। নিহত এক কৃষক। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর টুইটবার্তা, ‘হিংসা কোনও সমস্যারই সমাধান নয়। কেউ আহত মানে আমাদের দেশেরই ক্ষতি। দেশের স্বার্থে কেন্দ্র কৃষকস্বার্থ বিরোধী আইন বাতিল করুক।’
শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন উত্তর-পূর্ব দিল্লির বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীর। টুইটে তিনি জানিয়েছেন, ‘হিংসা ও ভাঙচুর আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে না। সবাইকে শান্তি বজায় রাখাতে ও চুক্তি মেনে চলার আবেদন জানাচ্ছি। এদিনটি ঝামেলার জন্য নয়।’
এদিন, ট্র্যাক্টর র্যালির আগে দিল্লির সিংঘু সীমানায় পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙার অভিযোগ ওঠে বিক্ষোভরত কৃষকদের বিরুদ্ধে। পালটা লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরিস্থিতি সামলাতে কাঁদানে গ্যাসের শেলও ফাটায় পুলিশ। সেন্ট্রাল দিল্লির আইটিও-তে পুলিশের বাস ভাঙচুরেরও অভিযোগ উঠেছে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। এদিন প্রতিবাদের সুর চড়ান কৃষকরা। পুলিশি বাধা পেরিয়ে লালকেল্লায় ঢুকে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। লালকেল্লার মাথায় পতাকা লাগিয়ে দেন আন্দোলনরত কৃষকরা।
কংগ্রেস সাংসদ ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী শশী থারুর বলেছেন, ‘খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আমি প্রথম থেকে কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করেছি কিন্তু, আমি অনাচারকে প্রশ্রয় দিতে পারি না। প্রজাতন্ত্র দিবসে তেরঙা জাতীয় পতাকা ছাড়া আর কোনও পতাকা লাল কেল্লায় উড়তে পারে না।’
হিংসাত্মক কার্য়কলাপে আদসে কৃষক আন্দোলনের ক্ষতি হতে পারে বলে মত বহু বিরোধী রাজনীতিক ও সমাজ কর্মীদের।
দিল্লিতে ধুন্ধুমার। কৃষকদের ট্র্যাক্টর র্যালি ঘিরে রক্তাক্ত রাজধানীর রাজপথ। নিহত এক কৃষক। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর টুইটবার্তা, ‘হিংসা কোনও সমস্যারই সমাধান নয়। কেউ আহত মানে আমাদের দেশেরই ক্ষতি। দেশের স্বার্থে কেন্দ্র কৃষকস্বার্থ বিরোধী আইন বাতিল করুক।’
শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন উত্তর-পূর্ব দিল্লির বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীর। টুইটে তিনি জানিয়েছেন, ‘হিংসা ও ভাঙচুর আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে না। সবাইকে শান্তি বজায় রাখাতে ও চুক্তি মেনে চলার আবেদন জানাচ্ছি। এদিনটি ঝামেলার জন্য নয়।’
এদিন, ট্র্যাক্টর র্যালির আগে দিল্লির সিংঘু সীমানায় পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙার অভিযোগ ওঠে বিক্ষোভরত কৃষকদের বিরুদ্ধে। পালটা লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরিস্থিতি সামলাতে কাঁদানে গ্যাসের শেলও ফাটায় পুলিশ। সেন্ট্রাল দিল্লির আইটিও-তে পুলিশের বাস ভাঙচুরেরও অভিযোগ উঠেছে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। এদিন প্রতিবাদের সুর চড়ান কৃষকরা। পুলিশি বাধা পেরিয়ে লালকেল্লায় ঢুকে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। লালকেল্লার মাথায় পতাকা লাগিয়ে দেন আন্দোলনরত কৃষকরা।
কংগ্রেস সাংসদ ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী শশী থারুর বলেছেন, ‘খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আমি প্রথম থেকে কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করেছি কিন্তু, আমি অনাচারকে প্রশ্রয় দিতে পারি না। প্রজাতন্ত্র দিবসে তেরঙা জাতীয় পতাকা ছাড়া আর কোনও পতাকা লাল কেল্লায় উড়তে পারে না।’
আইনজীবী ও সমাজকর্মী প্রশান্ত ভূষন বলেছেন, ‘পূর্ব পরিকল্পিতভাবে নির্ধারিত রুটে না গিয়ে কৃষকদের একাংশ অন্যপথ ধরেছেন। এটা দুর্ভাগ্যের। লাল কেল্লা ছেড়ে কৃষকদের পূর্ব পরিকল্পিত রুটে আন্দোলন করা উচিত। এই ধরণের হিংসাত্মক ঘটনা কৃষক আন্দোলনকে ব্যাহত করতে পারে।’#